Monday, September 6, 2021

FOLDER SIZE EXPLORER

Folder Sizes in Windows Explorer

Microsoft's Windows Explorer has been one of its core applications since Windows 95. It is essentially a task-based file management application that is central to the functioning of Windows. One of the peculiarities of Windows Explorer, seeing that it is a file management application, is that it does not have the ability to display folder sizes. This seems to be a feature that users want but it has never been fully implemented by Microsoft.
This Post Collected From www.folder-size-explorer.com




Tuesday, August 24, 2021

Remote Desktop Software

AnyWhere. AnyTime. AnyDesk

Connect to a computer remotely, be it from the other end of the office or halfway around the world. AnyDesk ensures secure and reliable remote desktop connections for IT professionals and on-the-go individuals alike.

Tuesday, August 3, 2021

Al Quran : Digital (আল কুরআনঃ ডিজিটাল)

 

বাংলাদেশ সরকারের অসামান্য অবদান হচ্ছে ডিজিটাল আল-কুরআন।
(Digital Al-Quran is an outstanding contribution of the Government of Bangladesh.)


মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন -
পবিত্র কুরআন শিক্ষার সুযোগকে আরো অবারিত, সহজ ও বিস্তৃত করা এবং দেশের সকল মানুষ ও বহির্বিশ্বে বসবাসকারী সকল প্রবাসী বাংলাদেশী ও তাদের সন্তানরা যাতে পবিত্র কুরআন সম্পর্কে জানতে ও শিখতে আগ্রহী হন, তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে তার অবারিত সুযোগ সৃষ্টি করা।
ডিজিটাল পদ্ধতিতে পবিত্র কুরআনের আরবীতে তেলাওয়াত এবং বাংলা ও ইংরেজীতে প্রতিবর্ণায়ন ও অনুবাদসহ দেখার, পাঠ করার ও শ্রবণ করার সুযোগ রয়েছে।
বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে যে কোন আগ্রহী মানুষের জন্য এ সুযোগ অভিগম্য হবে ও অবারিত থাকবে।

Saturday, July 31, 2021

হাতুরে ডাক্তারের কাছে ড্রেসিং নয়

হাতুরে ডাক্তারের কাছে ড্রেসিং নয়


মেডিকেল সায়েন্সের সার্জারী চিকিৎসায় ড্রেসিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা চ্যাপ্টার। বিভিন্ন কাটা ছেড়া, পোড়া, ঘা, ক্ষত বা আলসারে ড্রেসিং করা হয়। ড্রেসিং করা জিনিস পত্রগুলো হতে হয় স্টেরাইল বা জীবানু মুক্ত এবং জিনিস পত্র গুলো নিয়মিত বিশেষ উপায়ে পরিস্কার (স্টেরিলাইজেশন) ও সংরক্ষন (Preserve) করা হয়। এই পরিস্কার কিন্তু যেন তেন উপায়ে নয়, বরং বিশেষ ভাবে করা হয়। যেমন: অটোক্লেভিং, লাইজল (over night), ফরমাল্ডিহাইড, গ্লুটারাল্ডিহাইড ইত্যাদি দিয়ে। যা বাইরে কোনো দোকানে বা মানহীন ক্লিনিকে কখনই সম্ভব নয়।

ড্রেসিং করার যে সকল জিনিসপত্র ও যন্ত্রপাতি ব্যবহৃত হয় তা নিম্ন রুপ:

গজ, ব্যান্ডেজ, রিবোন গজ, আরটারি ফরসেপ্স, টুথ ফরসেপ্স, সিজোর, পোভিসেপ, হেক্সিসল, স্পিরিট, ইউজল, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, নরমাল স্যালাইন (০.৯%), গ্লভস, মাইক্রোপোর ইত্যাদি।

এই সবই সংরক্ষন খুবই গুরুত্ব পুর্ণ। অনেকে মনে করেন, পরিস্কার তুলা বা কাপড় দিয়েও তো পরিস্কার (ড্রেসিং) করা যায়। এটা মোটেও ঠিক নয়। হাসপাতালে ড্রেসিং করা হয় খুব কেয়ারফুলি এবং স্টেরিলাইজিং মেথডে অর্থাৎ ডাক্তারের হাত হয় স্পিরিট বা হেক্সিসল দিয়ে স্টেরিলাইজড বা স্টেরাইল গ্লভস পড়া, যন্ত্রপাতি ও জিনিস গুলোও স্টেরিলাইজড। এভাবে গুরুত্বের সাথে করা হয় ড্রেসিং।

কোনো কোনো অপারেশনের পর কাটা জায়গাটায় ইনফেকশন হয়ে যায় (যেমন: পুজ জমে, ফুলে যায়, জায়গাটার তাপমাত্রা বেড়ে যায়, জ্বর আসে), তখন সুতা কেটে কাটা জায়গা খুলে দেওয়া হয় এবং নিয়মিত ড্রেসিং করা হয়। কিছু ক্ষেত্রে গর্ত বেশি হলে ইউজল বা পোভিসেপে চুবানো রিবন গজ গর্তের ভেতরে প্যাক দেওয়া হয়। ঐ গজই ভেতরের পুজ শুষে নেয় এবং মৃত কোষগুলো দুর করে।

কিছু ক্ষতে দিনে একবার, কিছু ক্ষতে দিনে দুইবার, কিছু তে একদিন পরপর বা দুইদিন পরপর বা কিছু জায়গায় ৩ দিন পর ড্রেসিং করা হয়। কয়দিন পরপর করতে হবে তা নির্ভর করে ক্ষত বা উন্ডের প্রকৃতির উপর। ক্লিন কাট হলে দুইদিন পর করলেই হয়। ডার্টি বা ক্রাস ইঞ্জুরি হলে প্রতিদিন করা হয়। এক্সিডেন্টে খুব খারাপ ভাবে ক্ষত তৈরী হয়। সেসব ক্ষেত্রে রোজ ড্রেসিং লাগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ওষুধ মেশানো গজ (মেডিকেটেড গজ) ব্যবহার হয়। যেমন: সুপ্রা টুলি, সিলিকন জেল শিট, ভ্যাসলিন গজ ইত্যাদি। অর্থোপেডিকের ক্রাশ ইঞ্জুরি গুলোতে আবার ককটেল ড্রেসিং করা হয়। মজার নামের এই ড্রেসিং এ ব্যবহার হয়- হেক্সিসল, পোভিসেপ ও ইউজল এক সাথে মেশানো। তাই ককটেল।

ড্রেসিং করার সময় অনেক রোগী বিশেষ করে যাদের ক্ষত অনেক বড়, তার খুব কষ্ট পান। চিৎকার করেন। এ ক্ষেত্রে ডাক্তারের মন হতে হয় পাথরের মত কঠিন। হালকা করে ড্রেসিং করলে উপকার কম হয়। কারন তাতে জীবানু, সাদা সাদা মৃত টিস্যু বা ফাইব্রাস টিস্যু থেকে যেতে পারে। সেগুলো তুলে না দিলে, সেখানে ব্লিডিং পয়েন্ট বা রক্তের প্রবাহ আসে না। তা না আসলে সেই ক্ষতটা হিল বা সুস্থ হয় না বা অনেক সময় লাগে হিল হতে। তাই কষ্ট হলেও ভালভাবে পরিস্কার করা উচিৎ। এসব ক্ষেত্রে ড্রেসিং এর ৩০ মিনিট পূর্বে ভল্টালিন সাপোজিটরি দিয়ে নেওয়া যেতে পারে। যদিও এই সাপোটিরির ব্যবহার বইপত্রে রেফারেন্স নাই, তবুও রোগীর কষ্ট কিছুটা লাঘব করার জন্য এটা অনেকে ব্যবহার করেন।

তবে লোকাল এনেস্থেশিয়া দিয়ে ড্রেসিং করা উচিৎ নয়। যদিও ব্যবহার করলে বেশিরভাগ রোগীর কোনো জটিলতা হয় না, তবুও সামান্য কিছু রিস্ক থেকে যায় । তাই না করাই ভাল।

শরীরের বহির্ভাগের ঘা বা ক্ষতের চিকিৎসার প্রধান অংশ হল সঠিক ড্রেসিং। ড্রেসিং না করে, পুজ বের না করে যতই এন্টিবায়োটিক দেওয়া হোক, লাভ হবে না। কারন পুজকে বলা হয় ফারমাকোলজিক্যাল ব্যারিয়ার (ওষুধের বাধা)। ওষুধ পুজের মধ্যে গিয়ে কাজ করতে পারে না। তাই ড্রেসিং ই একমাত্র সমাধান। এসব ক্ষেত্রে ড্রেসিং কে প্রধান চিকিৎসা বললেও খুব ভুল হবে না। তবে সাথে উপযুক্ত এন্টিবায়োটিক ও দিতে হয়। তাই সঠিক ড্রেসিং এবং উপযুক্ত এন্টিবায়োটিকের মাধ্যমে এসব ক্ষতের চিকিৎসা সম্ভব।

আমাদের দেশের অনেক জায়গায় দেখা যায়, ওষুধের দোকানে বা হাতুরে ডাক্তারের বাড়িতে এরকম ড্রেসিং করা হয়। যেখানে জীবানু মুক্ত পরিবেশ আছে কি না, তাতেই সন্দেহ থেকে যায়। অনেকে শুধু গরম পানিতে ড্রেসিং এর যন্ত্রপাতি বা ব্লেড চুবিয়েই ভাবছেন জীবানু মুক্ত হয়ে গেছে, এখন ইচ্ছামত ড্রেসিং করা যাবে- এ ভাবনা মোটেও ঠিক নয়। ড্রেসিং হতে হবে হাসপাতালে, কারন সেখানে জীবানু মুক্ত পরিবেশে, স্টেরাইলাইজড উপায়ে ড্রেসিং করা হয়। আর কবিরাজ, ওষুধের দোকানদার বা হাতুরে ডাক্তারের এক হাত ভালভাবে ওয়াশ না করেই সবাইকে হয়ত ড্রেসিং করছেন, এটাও খেয়াল করা উচিৎ।

মনে রাখতে হবে, চিকিৎসা দান দেখে মনে হতে পারে, খুব সহজ একটি কাজ, এটি যে কেউই করতে পারে, তবে এটা মোটেও সহজ কাজ নয়। প্রকৃত ডাক্তার একজন রোগীর দায়িত্ব নেন, কিন্তু হাতুরে ডাক্তার কখনই একটা রোগীর দায়িত্ব নেন না। ডাক্তার একটা রোগীর শেষ পর্যন্ত দেখেন যে, রোগটা কোনদিকে যাচ্ছে, ভাল হলেও তিনি শেখেন, খারাপ হলেও তিনি শেখেন। কিন্তু হাতুরেরা ভাল করেই জানে যে, ভাল না হলে ডাক্তার তো আছে।

Monday, July 12, 2021

Screenshot tool for everyone

Screenshot tool for making a full page or partial screen capture with further edit, download or text adding. The #1 app to make a full webpage screenshot or just any part of it with an opportunity to edit, save and download screen capture to your PC. The app is launched from a browser that totally saves your time. Simply click the extension icon to choose from options whole page screenshot or a selected part. Lots of features at your disposal allow to...
Red more....
This app use for Chrome Browser
It's easy for everyone.





    Barcode Generator

     Encodes data into any of the following: Australia Post barcode, Aztec Code, Aztec Runes, Channel Code, Codabar, Codablock-F, Code 11, Code 128, Code 16K, Code 2 of 5 (Including IATA, Datalogic, ITF14, Deutsche Post Leitcode and Identcode), Code 32 (Italian Pharmacode), Code 39, Code 39+, Code 49, Code 93, Code One, Data Matrix (including DMRE), DotCode, Dutch Post KIX, EAN, Grid Matrix, GS-1 DataBar (including stacked and composite symbols), Han Xin, HIBC, Japan Post, Korea Post, LOGMARS, MaxiCode, MSI, PDF417 and Micro PDF417, Pharmacode, POSTNET, PLANET, QR Code and Micro QR, Royal Mail 4-state (RM4SCC) and Mailmark, Telepen, Ultracode, UPC-A, UPC-E, UPNQR and USPS Intelligent Mail.




    Free Online Barcode Reader

    INLITE BARCODE

    AND IMAGING PRODUCTS

    For 20 years Inlite's software products drive high volume production imaging applications for small and large companies around the world.

    Performance, dependability and support are our top priorities.

    Thursday, July 1, 2021

    TOUCH VPN/ VPN Problem solving app for browser

    Look this Problem
    &
    Download After Touch VPN 






    Free Font (Bengali) / ফ্রী ফন্ট (বাংলা)

     বিভিন্ন ধরণের ফ্রি ফন্ট পেতে নিচের ছবিগুলোর উপর ক্লিক করুন

    LipiGhar

    Bangla Font











    Friday, March 26, 2021

    রসুনের উপকারিতা


    নিজের যৌবন চিরকাল ধরে রাখতে চান? 
    তা হলে রসুন খান। কারণ রসুনে আছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা স্কিনকে সতেজ রাখে।

    রসনাতে রসুনের গুণ আমরা সবাই জানি। কিন্তু রান্না ছাড়াও রসুনের বিবিধ গুণ রয়েছে। সে বিষয়ে অনেকেই জানি না। বিশেষ করে চুল আর ত্বকের পরিচর্যায় রসুন অব্যর্থ দাওয়াই।

    রসুনের উপকারিতাগুলি একবার জেনে নেওয়াই যাক:

    ব্রণ কমাতে:-
    রসুনের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা ব্রণ কমাতে বেশ সাহায্য করে। ব্রণর জন্য দায়ী ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে নির্মূল করে। এর জন্য কাঁচা রসুনের একটা কোয়া চিবিয়ে খেতে পারলে ভালো। রোজ খেতে না পারলেও সপ্তাহে তিন চারদিন খান। রসুন খাবার পর ঠান্ডা জল খান।

    ব্ল্যাকহেডস দূর করতে:-
    আমাদের ত্বকে সাধারণত অতিরিক্ত তেল জমে ব্ল্যাকহেডস তৈরি হয়। ব্ল্যাকহেডস কমাতেও রসুন বেশ সাহায্য করে। কীভাবে?
    একটু রসুন ও টম্যাটো মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। মুখে মেখে ১৫ মিনিট মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২-৩ দিন করুন। এটা ব্ল্যাকহেডস দূর করবে যেমন, সঙ্গে ত্বককেও উজ্জ্বল করবে।

    স্কিন এজিং নিয়ন্ত্রণে রাখতে:-
    নিজের যৌবন চিরকাল ধরে রাখতে চান? তা হলে রসুন খান। কারণ রসুনে আছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা স্কিনকে সতেজ রাখে। স্কিন এজিং-এর একটা বড় কারণ হল ক্ষতিকর সূর্যরশ্মি। রিঙ্কেল, ফাইন লাইনস, এজ স্পট, ডার্ক স্পট থেকে স্কিনকে দূরে রাখে রসুন। শুধু কাঁচা রসুন ১ কোয়া মধু ও লেবুর সাথে চিবিয়ে খেতে হবে। তা হলেই দেখতে পাবেন রসুনের কেরামতি।

    চুল পড়া কমায়:-
    রসুন যেমন চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, তেমনই অতিরিক্ত চুল পড়াও নিয়ন্ত্রণ করে। কয়েকটা রসুনের কোয়া কেটে নিয়ে স্ক্যাল্পে ঘষুন। বা রস ও করে নিতে পারেন। এই রস সপ্তাহে দু’দিন লাগান। এক মাসের মধ্যেই ফল পাবেন। এ ছাড়া অলিভ অয়েলের মধ্যে রসুন ভালো করে ফুটিয়ে সেই তেলটা স্ক্যাল্পে ভালো করে ম্যাসাজ করুন। চুল পড়া বন্ধ হতে বাধ্য।

    ত্বকের ইনফেকশন নিরাময়ে:-
    মাঝে মধ্যেই তা হলে অবশ্যই কাঁচা রসুন চিবিয়ে খান। রোজ খেতে হবে না, এতে আবার পেট গরম হতে পারে। সপ্তাহে ৩-৪ দিন খান। স্কিন ইনফেকশন থেকে মুক্ত থাকবেন।


    খুশকি কমাতে:-
    খুশকি কমাতে অনেক টাকা খরচ করে নানারকম শ্যাম্পু কেনেন। কিন্তু বাড়ির এই সহজ উপাদানটি অনেক ভালো যে কোনও খুশকি স্পেশাল শ্যাম্পুর থেকে। রসুনের রস স্ক্যাল্পে লাগান। এতে চুল পড়াও যেমন কমবে, তেমনই খুশকিও কমবে।

    চুল কালো রাখতে:-
    অল্প বয়সেই চুল পেকে যাচ্ছে? বাঁচার একমাত্র উপায় রসুন। কারণ রসুন এই অকালপক্কতা কমাতে দারুণ উপকারী। এর কারণ এতে থাকা প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যেটা অকালপক্কতা নিয়ন্ত্রণ করে। এর জন্য কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেলে তো ভালোই। সঙ্গে আরেকটি পদ্ধতিও দেখতেও পারেন। নারকেল তেলের মধ্যে কয়েক কোয়া রসুন ও একটু গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। এবার কম আঁচে ফুটিয়ে নিন। তেল ঠান্ডা হলে এটা ভিজে চুলে লাগান। ২০ মিনিট পর চুল ধুয়ে নিন। চুল থাকবে কালো ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।

    তথ্যসূত্র: Bengali-Indianexpress

    Sunday, February 14, 2021

    Horlicks/হরলিক্স

    হরলিক্স একটি প্রতিষ্ঠানের নাম এবং একটি জনপ্রিয় মল্টেড পানীয়ের নাম। এটি গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন কোম্পানী যুক্তরাজ্য, পাকিস্তান, ভারত, বাংলাদেশ, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং জ্যামাইকা-তে তৈরী করে ও ফিলিপাইন্স ও মালয়শিয়াতে লাইসেন্স প্রাপ্ত। ২০১৮ সালের ৩ ডিসেম্বর ইউনিলিভার হরলিক্সকে ৩.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে কিনে নেওয়ার ঘোষণা দেয়।[১]


    কোম্পানির কালপঞ্জি

    • ১৮৬৯: উইলিয়াম হরলিকের যুক্তরাষ্ট্রে আগমন।
    • ১৮৭৩: জেমস হরলিক তার ভাইয়ের সাথে যোগ দিয়ে শিকাগোতে জে এন্ড ডাব্লিউ হরলিক্স কোম্পানীর গোড়াপত্তন করে যারা মল্টেড মিল্ক তৈরীর স্বত্ত্ব লাভ করে।
    • ১৮৭৫: ঝর্ণার পানির সরবরাহের সুবিধার জন্য কোম্পানীর উইসকন্সিন-এ গমন।
    • ১৮৮৩: উইলিয়ামের প্রথম গরম পানির সাথে মেশানোর মল্টেড মিল্ক ড্রিংক-এর স্বত্ত্ব লাভ।
    • ১৮৯০: এই পণ্যটি আমদানীর জন্য জেমস যুক্তরাজ্যে ফিরে যান।
    • ১৯০৬: নতুন প্রতিষ্ঠানের জন্য স্থান নির্বাচন।
    • ১৯০৮: কারখানার নির্মাণ সমাপ্ত (ব্যয়: ২৮,০০০ পাউন্ড)।
    • ১৯০৯-১৯১০: উত্তর ও দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে জনপ্রিয়তা লাভ।
    • ১৯১৪: জেমস ব্যারোনেট হন। বিশ্বযুদ্ধে ব্যাপক ব্যবহার।
    • ১৯২১: জেমস-এর মৃত্যুর ফলে কোম্পানীর বিভাজন; উইলিয়াম যুক্তরাষ্ট্রে এবং জিমসের সন্তানেরা অবশিষ্ট বিশ্বের দায়িত্বে।
    • ১৯২৮: উইলিয়াম হরলিক হাই স্কুলের প্রতিষ্ঠা।
    • ১৯৩১: হরলিক্সের প্রসারের জন্য "রাত্রিকালীন" গল্পের প্রচারণা।
    • ১৯৩৫: রিচার্ড ই বাইর্ড হরলিক মাউন্টেন নামকরণ করেন। অস্ট্রেলিয়ায় কারখানা প্রতিষ্ঠা।
    • ১৯৩৬: উইলিয়াম হরলিক-এর মৃত্যু; ৯০ বছর বয়সে।
    • ১৯৪৫: যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানটির যুক্তরাজ্যের প্রতিষ্ঠানের সাথে একীভূত হওয়া।
    • ১৯৫২: আলসার ও ডায়াবেটিস-এ পথ্য হিসেবে ব্যবহার।
    • ১৯৬০: মহিষের দুধে হরলিক্স তৈরীর উদ্দেশ্যে ভারতের পাঞ্জাবে কারখানা নির্মাণ।
    • ১৯৬৮: স্থানীয় চাহিদা মেটাতে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে কারখানা নির্মাণ (বাংলাদেশ যুক্ত হয়)।
    • ১৯৬৯: বীচহাম গ্রুপে হরলিক্স-এ একাত্মীকরণ।
    • ১৯৭৫-১৯৭৮: অন্ধ্র প্রদেশে কোম্পানীর নির্মাণ ও প্রসার।
    • ১৯৮৯: বীচহাম গ্রুপ স্মিথক্লিন বীচহাম-এ রূপান্তর।
    • ২০০০: স্মিথক্লিন বীচহাম গ্লাক্সোস্মিথক্লাইন-এ রূপান্তর।

     তথ্যসূত্র: এখানে >>>>

    Tuesday, January 12, 2021

    সফল হওয়ার আগে ব্যর্থ হও তবে

    সফলতার সংজ্ঞা কি? এর উত্তরে একজন বলেছেন, সফলতা হল সাত বার পড়ে গিয়ে আট বার উঠে দাঁড়ানো। পৃথিবীতে ব্যর্থতা ব্যতীত সফলতার কোন নজির নেই। পৃথিবীর সকল সফল ব্যক্তিই এ ব্যর্থতাকে সঙ্গী করে বড় হয়েছেন। উদ্যোক্তা কিংবা রাজনীতিবিদ, সঙ্গীতশিল্পী কিংবা খেলোয়ার, অভিনয় শিল্পি থেকে বিজ্ঞানী- সব ক্ষেত্রেই ব্যর্থতার ভুরি ভুরি উদাহরণ পাওয়া যাবে। টমাস আলভা এডিসন থেকে আলিবাবার জ্যাক মা, কিংবা কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা কর্ণেল স্যান্ডার্স থেকে ম্যাকডোনাল্ডসের রে ক্রক- সবাই তাঁদের জীবনের প্রথম দিকে চরম ব্যর্থতার অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। আজ আমরা রকম কয়েকজনের ব্যর্থতার গল্প জানব-

    টমাস আলভা এডিসন                                                                                                                                 


    স্কুলের শিক্ষক তাঁকে বলেছিলেন, “লেখা পড়ার জন্য অযোগ্য ব্যক্তি”। তিনি “যথেস্ট” কর্মোদ্যমী না হওয়ার কারনে তার প্রথম দুই চাকরি থেকে বহিস্কার করা হয়। আবার তিনি-ই শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার বৈদ্যুতিক বাল্বের আবিস্কারক। টমাস আলভা এডিসন।

    ১০০০০ বার চেষ্টার পরে তিনি এ বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কার করতে সমর্থ হন। এক সাংবাদিক তাঁকে প্রশ্ন করেছিলেন যে তিনি নিজেকে ৯৯৯৯ বার ব্যর্থ ভাবেন কি না। এডিসন এর উত্তরে বলেন- আমি ৯৯৯৯ বার ব্যর্থ হইনি, আমি শিখেছি যে ওই ৯৯৯৯ ভাবে বাল্ব বানানো সম্ভব না।

    টমাস আলভা এডিসন শুধু আমেরিকায় ১০৯৩ টি পেটেন্ট এর মালিক। এছাড়াও কানাডা ও ইংল্যান্ডে তাঁর আরও কিছু পেটেন্ট রয়েছে।

    জ্যাক মা                                                                                                                                                      


    বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ কোম্পানী অনলাইন কেনাবেচার সাইট “আলীবাবা”র প্রতিষ্ঠাতা ব্যর্থতার জ্বলন্ত উদাহরণ! জ্যাক মা প্রাইমারি স্কুলে দুবার অকৃতকার্য হন। হাইস্কুলে ৩ বার ফেল করেন তিনি। কলেজে ৩ বার ভর্তি পরীক্ষা দেন, প্রথম দুই বারই বাদ পড়েন।

    তৃতীয় বারের চেষ্টায় ভর্তি হওয়ার পরে প্রথম টেস্ট পরীক্ষায় গনিতে ১২০ মার্ক এর মধ্যে ১ নম্বর পান। কোনও রকমে কলেজ শেষ করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ১০ বার ভর্তির আবেদন করেন, কিন্তু ভর্তি হতে পারেন নি।

    হার্ভার্ডে ব্যর্থ চেস্টার পরে তিনি স্থানীয় কলেজ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। লেখা পড়ার শেষেই তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সর্বমোট ৩০ টি ইন্টারভিউ দেন কিন্তু কোথাও চাকরি হয় নি তাঁর। পুলিশে আবেদন করেন। ৬ জন আবেদনকারীর মধ্য থেকে পুলিশ ৫ জন কে নিয়োগ দেয়- জ্যাক মা বাদ পড়ে যান। এমনকি বিখ্যাত রেস্টুরেন্ট কেএফসি তে তিনি কাজের জন্য যান। সেখানে ২৪ জনের মধ্য থেকে মা বাদে বাকি ২৩ জনকে নেয়া হয়।

    এতবার ব্যর্থ হওয়ার পরে তিনি ভাবেন যে, তিনি যেসব কাজে ব্যর্থ হয়েছেন, সে কাজগুলো হয়ত তাঁর জন্য নয়। এ ভাবনা থেকেই তিনি অনলাইনে বেচা কেনার সাইট “আলীবাবা” প্রতিষ্ঠা করেন।

    জ্যাক মা এখন চীনের সবথেকে ধনী ব্যক্তি।৩৫.৭ বিলিয়ন ডলারের মালিক তিনি। প্রতিবছর ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে তিনি অর্থনীতি বিষয়ে অন্যতম বক্তা থাকেন। বেশ কয়েকটি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেছেন। আলীবাবা বিশ্বের ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা দামী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম।

    কর্ণেল স্যান্ডার্স                                                                                                                                            


    কেএফসির নাম আমরা সবাই জানি। মাঝে-মধ্যেই কেএফসিতে বসে সেলফি তুলি আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করি। কিন্তু এ রেস্টুরেন্টটির প্রতিষ্ঠাতা কর্ণেল স্যান্ডার্স এর প্রথম দিন গুলি মোটেই সুখকর ছিল না। অনেক চড়াই-উতরাই পার করতে হয়েছে তাঁকে।

    মাত্র ৫ বছর বয়সে বাবা মারা যাওয়ার পরে স্যান্ডার্স তাঁর তিন ছোট ভাই বোনকে দেখাশোনা শুরু করেন। কাজের জন্য তাঁর মা বাইরে যেতেন। এসময় স্যান্ডার্সকে সকলের জন্য খাবার তৈরি করতে হত। ৭ বছর বয়সেই তিনি এক রকম পাকা রাঁধুনি হয়ে যান। ১০ বছর বয়সে তিনি অন্যের ফার্মে কাজ করা শুরু করেন। তার দুই বছর পরে মা অন্যত্র বিয়ে করলে স্যান্ডার্স আলাদা থাকা শুরু করেন। কয়েকবছর পরে তিনি একটি ফার্মের মালিক হন। চল্লিশ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি বিভিন্ন রকমের পেশায় নিয়োজিত ছিলেন।

    ১৯৪০ সালের দিকে তিনি একটি রেস্টুরেন্ট এর উদ্যোগ নেন কিন্তু শুরুর চার মাসের মাথায়ই আগুন লেগে সবকিছু ভস্মীভূত হয়ে যায়। পরবর্তী দশ বছরে তিনি আরো তিনটি রেস্টুরেন্ট দেন কিন্তু একটিও সফলতার মুখ দেখেনি। ১৯৪৭ সালে তার বিবাহবিচ্ছেদ ঘটায় তিনি কিছুটা একাকিত্বের মধ্যে পড়ে যান।

    ১৯৫৫ সালে ৬৫ বছর বয়সের স্যান্ডার্স তাঁর রান্নাঘরে বসে বিভিন্ন নতুন রেসিপি তৈরি করার চেষ্টা করেন। এক পর্যায়ে তিনি সুস্বাদু “চিকেন ফ্রাই” তৈরি করে ফেলেন। তিনি ভেবে দেখেন যে, আমেরিকার আগে কেউ এ ধরনের মজার “চিকেন ফ্রাই” খায় নি। তিনি ঘর থেকে বের হয়ে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টের কাছে তাঁর এ নতুন রেসিপিটি বিক্রি করার চেষ্টা করেন, কিন্ত ১০০৯ বার পর্যন্ত কেউই তাঁর রেসিপিটি চেখে দেখতে রাজি হন নি।

    এক হাজার দশ তম বারে জন্ম হয় কেএফসির।

    স্টিভ জবস                                                                                                                                                   


    স্টিভ জবস ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া কুমারী মাতার সন্তান। জবসের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নেওয়া তাঁর মাতার পক্ষে সম্ভব ছিল না। জবসের মা চাইতেন তাঁর সন্তান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুক। এজন্য তিনি পরবর্তীতে এক আইনজীবী ও তাঁর স্ত্রীর নিকট জবসকে দত্তক দেন।

    ওই পরিবার অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছ্বল না হলেও শর্ত অনুযায়ী জবসকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে ডরমিটরিতে জবসের কোন রুম ছিল না। তিনি বন্ধুদের রুমের মেঝেতে থাকতেন। ব্যবহূত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে তিনি পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনে খেতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য।

    কিছুদিন পরে মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি তাঁর বন্ধু স্টিভ ওজনিয়াকিকে অ্যাপল কম্পিউটার খোলার উদ্যোগ নেন। কিন্তু তাঁদের কোন অফিস রুম ভাড়া দেয়ার মত পুঁজি ছিল না।এরপরে তিনি তাঁদের বাড়ির গ্যারেজে তাঁদের কোম্পানির কার্যক্রম শুরু করেন।

    বর্তমানে অ্যাপল বিশ্বের ইতিহাসে সব থেকে মূল্যবান কোম্পানি যার বাজারমূল্য প্রায় ৭০০ বিলিয়ন ডলার। ২০১১ সালে স্টিভ জবস মারা যাওয়ার পূর্বে ১০ বিলিয়ন ডলারের মালিক ছিলেন।

    অপরাহ উইনফ্রে                                                                                                                                          


    স্টিভ জবস এর মত অপরাহ উইনফ্রে ও কুমারী মাতার সন্তান ছিলেন। খুব দারিদ্রের মধ্যে তিনি বড় হন। ছেলেবেলার বেশিরভাগ সময় কেটেছে নানীর কাছে। গ্রামে থাকাকালীন সময়ে তিনি গৃহপালিত পশু গুলোর সাথে একাকী কথা বলতেন।

    অপরাহ উইনফ্রে ৯ বছর বয়স থেকে ১৪ বছর বয়স পর্যন্ত তাঁর কিছু নিকটাত্মীয় দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হন। খুব চাপা স্বভাবের মেয়ে হওয়ায় তিনি কাউকে এ বিষয়ে জানান নি। দিন দিন তিনি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তিনি একা বাড়ি থেকে বের হয়ে যান।

    ১৭ বছর বয়সে তিনি স্থানীয় একটি সুন্দরী প্রতিযোগিতায় জিতে যান। এরপর একটি রেডিও স্টেশনে চাকরি পান তিনি। মিডিয়ার প্রতি দুর্বলতা চলে আসে তাঁর। তিনি পরবর্তীতে একটি টেলিভিশন চ্যানেলে সংবাদ উপস্থাপিকা হিসেবে চাকরি নেন। কিন্তু কিছুদিন পরেই তাঁকে চাকরি থেকে বহিস্কার করা হয়। কারণ- তিনি সংবাদ পড়ার সময়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়তেন।

    চাকরি হারিয়ে তাঁর ঠিকানা হয় শিকাগো টেলিভিশনে। সেখানে তিনি একটি টক শো শুরু করেন যা “অপরাহ উইনফ্রে শো” নামে পরিচিত পায়। তাঁর টক শো দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ২০০৬ সাল থেকে ফোর্বস ম্যাগাজিন তাঁকে বেশ কয়েকবার ‘বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী নারী’ হিসেবে অভিহিত করে।

    অপরাহ উইনফ্রে এখন কয়েক বিলিয়ন ডলারের মালিক যার মধ্যে তাঁর মিডিয়া ব্যবসা রয়েছে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের।

    আব্রাহাম লিংকন                                                                                                                                         


    ১৮০৯ সালে জন্ম নেয়া আমেরিকার এ রাস্ট্রপতিও জীবনে কম বার ব্যর্থ হন নি। ২৩ বছর বয়সে তিনি তাঁর প্রথম চাকরি হারান। তার তিন বছর পরে তার প্রেমিকাকে হারান। তারও তিন বছর পরে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের “হাউস অব রিপ্রেজেন্টিভ” এর স্পীকার পদে নির্বাচন করে হেরে যান।

    ৩৯ বছর বয়সে ভুমি অফিসের কমিশনার নির্বাচনে হারেন তিনি। এরপর দশ বছর পরে যখন তাঁর বয়স ৪৯, তখন তিনি সিনেট নির্বাচনে পরাজিত হন।

    ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিকভাবে অনেক ব্যর্থতার পরেও লিংকন হাল ছাড়েন নি। ১৮৪৬ সালে “হাউস অব রিপ্রেজেন্টিভ” এর স্পীকার নির্বাচিত হন তিনি। সে মেয়াদেই তিনি বহুল আলোচিত দাসপ্রথা বিলুপ্ত করেন যা তাঁকে জনগনের নিকট ব্যাপক জনপ্রিয় করে তোলে।

    ১৮৬১ সালে ৫২ বছর বয়সে আব্রাহাম লিংকন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। তাঁকে ইতিহাসের অন্যতম ক্ষমতাধর ও জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি হিসেবে অভিহিত করা হয়। আমেরিকার পাঁচ ডলারের নোটে তাঁর অবয়ব ছাপানো হয়। তাঁর পুত্রের স্কুলের প্রধান শিক্ষকের নিকট আব্রাহাম লিংকনের চিঠি ঐতিহাসিক মর্যাদা লাভ করে।

    সূত্র: আয়না২৪.কম