সত্যিই হনুমানের দল নাকি থানায় এসেছে নালিশ করার জন্য! এও কি সম্ভব? কিন্তু ঘটনাটি আসলেও সত্যি। আর এই ঘটনাটি ঘটেছে আমাদের দেশেই যশোরের কেশবপুর থানায়!
সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এক খবরে জানা যায়, মারধরের নাশিল করতেই নাকি থানায় চলে আসে হনুমানের একটি দল। বাচ্চা কোলে নিয়ে একদল কালো মুখ হনুমান যশোরের কেশবপুর থানায় অবস্থান নেয়। গত রববিার দুপুরে ঘটে এমন একটি ঘটনা। যশোরের কেশবপুরে বিরল প্রজাতির কালো মুখ হনুমানের দল থানার প্রধান ফটকে অবস্থান গ্রহণ করে। এই সময় পুলিশ সদস্যরা হনুমানদের খাবার পরিবেশন করে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করেন বলে জানা গেছে।
বিস্তারিত পড়তে >>>
সফলতার সংজ্ঞা কি? এর উত্তরে একজন বলেছেন, সফলতা হল সাত বার পড়ে গিয়ে আট বার উঠে দাঁড়ানো। পৃথিবীতে ব্যর্থতা ব্যতীত সফলতার কোন নজির নেই। পৃথিবীর সকল সফল ব্যক্তিই এ ব্যর্থতাকে সঙ্গী করে বড় হয়েছেন। উদ্যোক্তা কিংবা রাজনীতিবিদ, সঙ্গীতশিল্পী কিংবা খেলোয়ার, অভিনয় শিল্পি থেকে বিজ্ঞানী- সব ক্ষেত্রেই ব্যর্থতার ভুরি ভুরি উদাহরণ পাওয়া যাবে। টমাস আলভা এডিসন থেকে আলিবাবার জ্যাক মা, কিংবা কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা কর্ণেল স্যান্ডার্স থেকে ম্যাকডোনাল্ডসের রে ক্রক- সবাই তাঁদের জীবনের প্রথম দিকে চরম ব্যর্থতার অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। আজ আমরা রকম কয়েকজনের ব্যর্থতার গল্প জানব-
বিস্তারিত পড়তে >>>
কোম্পানির কালপঞ্জি:
ওসামা বিন লাদেন কীভাবে জঙ্গি হয়েছিলেন
ওসামা বিন লাদেনকে নিশ্চয়ই কেও ভুলে যাননি। তিনি সারা বিশ্বের মানুষের অতি পরিচিত ছিলেন। বিশেষ করে আমেরিকার টুইন টাওয়ার হামলার পর আরও বেশি পরিচিতি বাড়ে বিন লাদেনের। এবার লাদেনের মা জানালেন কীভাবে জঙ্গি হয়েছিলেন ওসামা বিন লাদেন।
সামা বিন মুহাম্মদ বিন আওয়াদ বিন লাদেন সৌদী আরবে জন্মগ্রহণকারী একজন মুসলিম সংগ্রামী যোদ্ধা যাকে আল কায়েদা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা বা যাকে আখ্যায়িত করা হয় একজন সন্ত্রাসী হিসেবে। সাধারণত তিনি ওসামা বিন লাদেন বা উসামা বিন লাদেন নামেই অধিক পরিচিত।
বিস্তারিত পড়তে >>>
বিস্তারিত পড়তে >>>
লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির তিন আবিষ্কর্তার হাতে
রসায়নের নোবেল
রসায়নের নোবেল প্রাপ্রকরা
রসায়নে এ বছর যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। রিচার্জেবল ব্যাটারি হিসেবে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি তৈরি করে এ পুরস্কার পাচ্ছেন তারা।
হাইলাইটস
- রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি বুধবার রসায়নবিদ জন বি গুডনাফ, রসায়নবিদ এম স্ট্যানলি হুইটিংহ্যাম ও আকিরা ইয়ুশিনোর নাম ঘোষণা করে।
- সম্মানিক অর্থ হিসেবে তাঁদের ১১ লক্ষ মার্কিন ডলার দেওয়া হচ্ছে।
- প্রতি বছর বিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে বিশেষ অবদানের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
সফল হওয়ার আগে ব্যর্থ হও তবে
সফলতার সংজ্ঞা কি? এর উত্তরে একজন বলেছেন, সফলতা হল সাত বার পড়ে গিয়ে আট বার উঠে দাঁড়ানো। পৃথিবীতে ব্যর্থতা ব্যতীত সফলতার কোন নজির নেই। পৃথিবীর সকল সফল ব্যক্তিই এ ব্যর্থতাকে সঙ্গী করে বড় হয়েছেন। উদ্যোক্তা কিংবা রাজনীতিবিদ, সঙ্গীতশিল্পী কিংবা খেলোয়ার, অভিনয় শিল্পি থেকে বিজ্ঞানী- সব ক্ষেত্রেই ব্যর্থতার ভুরি ভুরি উদাহরণ পাওয়া যাবে। টমাস আলভা এডিসন থেকে আলিবাবার জ্যাক মা, কিংবা কেএফসির প্রতিষ্ঠাতা কর্ণেল স্যান্ডার্স থেকে ম্যাকডোনাল্ডসের রে ক্রক- সবাই তাঁদের জীবনের প্রথম দিকে চরম ব্যর্থতার অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। আজ আমরা রকম কয়েকজনের ব্যর্থতার গল্প জানব-
Horlicks/হরলিক্স
কোম্পানির কালপঞ্জি:
- ১৮৬৯: উইলিয়াম হরলিকের যুক্তরাষ্ট্রে আগমন।
- ১৮৭৩: জেমস হরলিক তার ভাইয়ের সাথে যোগ দিয়ে শিকাগোতে জে এন্ড ডাব্লিউ হরলিক্স কোম্পানীর গোড়াপত্তন করে যারা মল্টেড মিল্ক তৈরীর স্বত্ত্ব লাভ করে।
পাবনার লক্ষ্মী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে
দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সাহাবুদ্দিন
ছাত্র রাজনীতিতে জড়িত থাকার সময়টাতে লক্ষ্মী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে আড্ডা আর মিষ্টি খাওয়ার স্মৃতিটা বোধ করি কখনোই ভোলেননি নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তাই তো রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে আসীন হওয়ার পর নিজ জেলা পাবনায় প্রথম সফরে তিনি সশরীরে হাজির হলেন সেখানে।
পাবনা সফরের প্রথম দিন সোমবার রাতে হঠাৎ
করেই রাষ্ট্রপতি গিয়ে হাজির হন স্মৃতিঘেরা ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মী মিষ্টান্ন
ভাণ্ডারে। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে থাকা মানুষটিকে পুরনো দিনগুলোর মতো
একইসঙ্গে অবাক ও খুশি হয়ে ওঠেন দোকানের মালিক, রাষ্ট্রপতির বন্ধু, স্বজন ও
অনুসারীরা।
১৯৪০
সালে প্রতিষ্ঠিত লক্ষ্মী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের ব্যবসা চলছে তিন পুরুষ ধরে।
মধ্য শহরের রায়ের বাজারে এই দোকানের রসগোল্লা, প্যারা মিষ্টি পাবনার গণ্ডি
ছাড়িয়ে সুনাম কুড়িয়েছে সারা দেশে।
পাবনার
মুক্তিযুদ্ধ ও প্রগতিশীল রাজনীতির আঁতুড়ঘর বলা চলে লক্ষ্মী মিষ্টান্ন
ভাণ্ডারকে। স্বাধীনতার আগে থেকেই পাবনার মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেয়া
প্রগতিশীল রাজনীতিবিদ ও ছাত্রনেতাদের আড্ডা বসত দোকানটিতে।
পবিত্র কোরআন নাজিলের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও পরিচিতি | Brief history and introduction of the Holy Quran নুষের ইহলৌকিক কল্যাণ ও পারলৌকিক মুক্তির দিগদর্শণ মুসলিম উম্মাহর জন্য শ্রেষ্ঠতম নিয়ামত আল্লাহর বাণী পবিত্র ‘আল-কোরআন’।
এটি বিশ্বমানবতার মুক্তিদূত মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা:) এর প্রতি আল্লাহর কাছ থেকে জিবরাইল ফেরেশতা মারফত সুদীর্ঘ ২৩ বছরে অবতীর্ণ হয়।
কোরআন মানবজাতির সর্বাঙ্গীণ কল্যাণ ও মুক্তির দিশারি বা পথপ্রদর্শক। পবিত্র কোরআনকে সর্বকালের, সর্বদেশের, সর্বলোকের জীবনবিধান ও মুক্তির সনদ হিসেবে আল্লাহ তাআলা ওহীর মাধ্যমে নাজিল করেছেন।
পবিত্র কোরআন নাজিলের ছয় মাস আগে থেকেই আল্লাহ তাআলা উনার পেয়ারে হাবিব হযরত মুহম্মদ (সা:) কে স্বপ্নের মাধ্যমে এ মহান কাজের জন্য প্রস্তুত করে নিচ্ছিলেন।
হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (আ:) হতে বর্ণিত আছে, প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সা:) এর উপর ওহী নাজিলের সূচনা হয়েছিল স্বপ্নের মাধ্যমে। তিনি স্বপ্নে যা দেখতেন তা দিনের আলোর মতো তাঁর জীবনে প্রতিভাত হতো।
হযরত জিবরাইল (আ:) এর মাধ্যমে ওহী প্রাপ্তির আগে আস্তে আস্তে তিনি নির্জনতা প্রিয় হয়ে ওঠেন, হেরা গুহায় নিভৃতে আল্লাহ তাআলার ধ্যানে তিনি মশগুল হয়ে পড়েন এবং বিশাল সৃষ্টি ও তার উদ্দেশ্য সম্পর্কে গভীর চিন্তা ভাবনা করতে থাকেন।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment and give me Suggest any time any way in my comment box or email address.