Thursday, October 10, 2019

লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির তিন আবিষ্কর্তার হাতে রসায়নের নোবেল



রসায়নের নোবেল প্রাপ্রকরা


রসায়নে এ বছর যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। রিচার্জেবল ব্যাটারি হিসেবে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি তৈরি করে এ পুরস্কার পাচ্ছেন তারা।

হাইলাইটস
  • রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি বুধবার রসায়নবিদ জন বি গুডনাফ, রসায়নবিদ এম স্ট্যানলি হুইটিংহ্যাম ও আকিরা ইয়ুশিনোর নাম ঘোষণা করে।
  • সম্মানিক অর্থ হিসেবে তাঁদের ১১ লক্ষ মার্কিন ডলার দেওয়া হচ্ছে।
  • প্রতি বছর বিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে বিশেষ অবদানের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

রসায়নে এ বছর যৌথভাবে নোবেল পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। রিচার্জেবল ব্যাটারি হিসেবে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি তৈরি করে এ পুরস্কার পাচ্ছেন তারা। রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি বুধবার রসায়নবিদ জন বি গুডনাফ, রসায়নবিদ এম স্ট্যানলি হুইটিংহ্যাম ও আকিরা ইয়ুশিনোর নাম ঘোষণা করে। সম্মানিক অর্থ হিসেবে তাঁদের ১১ লক্ষ মার্কিন ডলার দেওয়া হচ্ছে। প্রতি বছর বিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে বিশেষ অবদানের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়। এখনও পর্যন্ত ১৮১ জনকে রসায়নে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। গতবছরও রসায়নশাস্ত্রে অবদানের জন্য পুরস্কার জেতেন আমেরিকার বিজ্ঞানী ফ্রান্সেস এইচ আরনল্ড, জর্জ পি স্মিথ এবং স্যার গ্রেগরি পি উইন্টার।

লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির কারণেই ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবহার সহজ হয়েছে। মোবাইল ফোন, পেসমেকার, ইলেকট্রিক কারের ব্যবহারের পথ তৈরি করেছে লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি। ৯৭ বছর বয়সে এই পুরস্কার পেয়ে রেকর্ড করলেন গুডএনাফ। আগামী ১০ অক্টোবর সাহিত্য, ১১ অক্টোবর শান্তিতে ও ১৪ অক্টোবর অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কারজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।

১৮৯৫ সালের নভেম্বর মাসে আলফ্রেড নোবেল নিজের মোট উপার্জনের ৯৪% (৩ কোটি সুইডিশ ক্রোনার) দিয়ে তার উইলের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কার চালু করেন। এই বিপুল অর্থ দিয়েই শুরু হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান। ১৯৬৮ সালে তালিকায় যুক্ত হয় অর্থনীতি। পুরস্কার ঘোষণার আগেই মৃত্যুবরণ করেছিলেন আলফ্রেড নোবেল। আইনসভার অনুমোদন শেষে তার উইল অনুযায়ী নোবেল ফাউন্ডেশন গঠিত হয়।

তাদের ওপর দায়িত্ব বর্তায় আলফ্রেড নোবেলের রেখে যাওয়া অর্থের সার্বিক তত্ত্বাবধান করা এবং নোবেল পুরস্কারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা করা। বিজয়ী নির্বাচনের দায়িত্ব সুইডিশ অ্যাকাডেমি আর নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটিকে ভাগ করে দেওয়া হয়।

সংগৃহীত করা হয়েছে এই সময় অনলাইন নিউজ থেকে

Wednesday, October 9, 2019

MediaFire


আমরা যারা কম্পিউটার শব্দের সাথে জড়িত তাদের অনেকের একটা চিন্তা মাথায় নিয়ে ঘুরতে হয়। আর তা হলো আমার প্রয়োজনীয় বা জরুরী ফাইলগুলো যেন কোনভাবে নষ্ট না হয় বা হারিয়ে না যায়। তাই অনেকেই সাথে 4 জিবি হলেও একটা পেনড্রাইভ সাথে রাখি। অথবা বার্তি একটা হার্ডড্রাইভ সাথে রাখি। 

তো বন্ধুরা সেই চিন্তা একটু হলেও লাগব হবে আপনার যদি আপনার হাতে আরও 10 জিবি একটা বার্তি স্পেস থাকে। সেই চিন্তাকে দূর করার জন্য আপনাকে মিডিয়া ফায়ার দিচ্ছে ফ্রি এবং প্রিমিয়াম দুটুই সুবিধা। 

অতএব আর দেরি না করে এখনই স্পেসটি নিয়ে নিন। 



Many of us who are involved with computer words have to turn our thoughts around. And that is to ensure that my essential or urgent files are not lost or lost. So many people have a 4GB but with a pen drive. Or put a message on a hard drive. 

So friends, that thought will be a little bit, if you have 10 GB more space in your hand. To overcome that thought, Media Fire is giving you both free and premium benefits. 

So it's not too late to take the space now. 

Sunday, October 6, 2019

১০০ কোটির ক্লাবে হৃতিক-টাইগারের সিনেমা


বক্স অফিস মাতাচ্ছে হৃতিক রোশন ও টাইগার শ্রফের নতুন ছবি ‘ওয়্যার’। গত ২ অক্টোবর গান্ধি জয়ন্তীতে মুক্তি পেয়েছে দুই সুপারস্টারের এই সিনেমা। মুক্তির প্রথম দিনেই বক্স অফিস কাঁপিয়েছে ‘ওয়্যার’। এক দিনেই আয় করেছে ৫৩ কোটি ৩৫ লাখ রুপি।

Wednesday, September 25, 2019

ওসামা বিন লাদেন কীভাবে জঙ্গি হয়েছিলেন



ওসামা বিন লাদেনকে নিশ্চয়ই কেও ভুলে যাননি। তিনি সারা বিশ্বের মানুষের অতি পরিচিত ছিলেন। বিশেষ করে আমেরিকার টুইন টাওয়ার হামলার পর আরও বেশি পরিচিতি বাড়ে বিন লাদেনের। এবার লাদেনের মা জানালেন কীভাবে জঙ্গি হয়েছিলেন ওসামা বিন লাদেন।

সামা বিন মুহাম্মদ বিন আওয়াদ বিন লাদেন সৌদী আরবে জন্মগ্রহণকারী একজন মুসলিম সংগ্রামী যোদ্ধা যাকে আল কায়েদা সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা বা যাকে আখ্যায়িত করা হয় একজন সন্ত্রাসী হিসেবে। সাধারণত তিনি ওসামা বিন লাদেন বা উসামা বিন লাদেন নামেই অধিক পরিচিত।

বিন লাদেন বিশেষভাবে পরিচিত পান ১১ সেপ্টেম্বর ২০০১ সালে আমেরিকার টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার জন্য। অন্য কয়েকজন ইসলামী জঙ্গীর সঙ্গে মিলে ওসামা বিন লাদেন দুইটি ফতোয়া জারি করেন; একটি ১৯৯৬ সালে, অপরটি ১৯৯৯ সালে । তার ফতোয়াটি ছিল, ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের উচিত মার্কিন সামরিক এবং বেসামরিক জনগণকে হত্যা করা, যতোক্ষণ না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের প্রতি সব সহায়তা বন্ধ করে এবং সব মুসলিম দেশ হতে সামরিক শক্তি অপসারণ করে।

ওসামা বিন লাদেন মার্কিন নেভি সিলের সদস্যদের হাতে নিহত হওয়ার অনেক বছর পর তারই মা আলিয়া ঘানেম প্রথমবারের মতো সংবাদমাধ্যমে ছেলেকে নিয়ে বেশ কিছু কথা বলেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় তার মা লাদেন সম্পর্কে বেশ কিছু অজানা তথ্য দিয়েছেন।

বিন লাদেনের মায়ের দেওয়া বর্ণনায় উঠে এসেছে সিরিয়ায় কাটানো শৈশব হতে শুরু করে আফগানিস্তানে সোভিয়েত রাশিয়ার বিরুদ্ধে তার মুজাহিদ জীবন সম্পর্কে নানা তথ্য। দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদক তুলে এনেছেন সৌদি আরবের যে আর্থসামাজিক এবং ধর্মীয় পরিস্থিতির মধ্যে কিভাবে ওসামা বিন লাদেন উগ্রবাদে জড়িয়ে পড়েন।

ওসামার মা আলিয়া ঘানেম ১৯৫০ দশকের মাঝামাঝি সময় সৌদি আরবে আসেন। ১৯৫৭ সালে রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন ওসামা বিন লাদেন। তিন বছর পর ওসামার বাবার সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটে তার।

পরে সবে যাত্রা শুরু করা বিন লাদেন সাম্রাজ্যের এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা আল-আত্তাসকে বিয়ে করেন আলিয়া ঘানেম। ওসামার বাবা ৫৪ জন সন্তানের জনক হন। তার অন্ততপক্ষে ১১ জন স্ত্রী ছিলেন।

ওসামার মা আরও জানিয়েছেন, সে যাদের সঙ্গে মিশেছিল তাদের একজন ছিল মুসলিম ব্রাদারহুডের অন্যতম সদস্য আবদুল্লাহ আজ্জাম। পরে ওই ব্যক্তিকে সৌদি আরব হতে নির্বাসিত করা হয়। তবে ততোদিনে সে ওসামার আধ্যাত্মিক পরামর্শকে পরিণত হয়েছে। ১৯৮০ দশকের শুরুতে ওসামা আফগানিস্তানে পাড়ি জমান রাশিয়ার দখলের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য। ওসামা জঙ্গি হয়ে উঠতে পারে এমন আশঙ্কা করেছিলেন কখনও? এই প্রশ্নের জবাবে আলিয়া বলেন, আমার মাথায় এটা কখনই আসেনি।

যখন বুঝতে পারলেন ওসামা জঙ্গি হয়ে উঠেছিলেন তখন অনুভূতি কেমন ছিল জানতে চাইলে আলিয়া বলেন, আমরা খুব হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। লাদেনের মা আরও জানান, ১৯৯৯ সালে পরিবারের লোকজন ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গে সর্বশেষ সাক্ষাৎ করেছিল। ওই বছর কান্দাহারের কাছে একটি ঘাঁটিতে পরিবারের সদস্যরা দুইবার সেখানে গিয়েছিলেন।

তবে ওসামার সত্ভাই আহমেদ বলেছেন, ওসামার জঙ্গি জীবনের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন না তার মা। ৯/১১ হামলার এতো বছর পার হলেও হামলায় ওসামা জড়িত, তা এখনও মেনে নিতে পারেননি তার মা। আহমেদ বলেন, মা তাকে (ওসামাকে) খুব ভালোবাসতেন এবং তাকে কোনোভাবেই দায়ী করতে চান না। তিনি পরিস্থিতিকেই দায়ি করতে চান। তিনি শুধুই ছেলের ভালো দিক সম্পর্কেই জানেন। আর আমরা সবদিক দেখেছি। তবে তিনি তার জিহাদি দিক সম্পর্কে কিছুই জানেন না।

নিউইয়র্ক হতে প্রথম যখন হামলার খবর শুনেছিলেন ওই সময়ের কথা জানিয়ে আহমেদ বলেছেন, আমি তখন খুব আঘাত পাই, আমি স্তব্ধ হয়ে যায়। আমার খুব অদ্ভুত ধরনের অনুভূতি ছিল। আমরা শুরু থেকে, অর্থাৎ প্রথম ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই জানতাম (হামলায় ওসামা বিন জড়িত)। তাই ছোট হতে বড় আমরা সবাই লজ্জিত ছিলাম। আমরা সবাই জানতাম আমাদেরকে বড় ধরনের ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে যেতে হবে। সব দেশ থেকে পরিবারের সদস্যরা সৌদি আরবেই চলে এলো।

Tuesday, September 24, 2019

নালিশ করতে থানায় হাজির একদল হনুমান!




সত্যিই হনুমানের দল নাকি থানায় এসেছে নালিশ করার জন্য! এও কি সম্ভব? কিন্তু ঘটনাটি আসলেও সত্যি। আর এই ঘটনাটি ঘটেছে আমাদের দেশেই যশোরের কেশবপুর থানায়!

সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এক খবরে জানা যায়, মারধরের নাশিল করতেই নাকি থানায় চলে আসে হনুমানের একটি দল। বাচ্চা কোলে নিয়ে একদল কালো মুখ হনুমান যশোরের কেশবপুর থানায় অবস্থান নেয়। গত রববিার দুপুরে ঘটে এমন একটি ঘটনা। যশোরের কেশবপুরে বিরল প্রজাতির কালো মুখ হনুমানের দল থানার প্রধান ফটকে অবস্থান গ্রহণ করে। এই সময় পুলিশ সদস্যরা হনুমানদের খাবার পরিবেশন করে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করেন বলে জানা গেছে। 

এই হনুমানের দলটি এক পর্যায়ে ডিউটি অফিসারের কক্ষেও ঢুকে পড়ে। থানা চত্বরে এবং অফিস কক্ষে তাদের লাফ-ঝাঁপে পুলিশ সদস্যরা অনেকটা হতচকিত হয়ে পড়েন। পরে তাদের অতি যত্নে খাবার খাইয়ে শান্ত করার চেষ্টাও করা হয়। 

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিন সংবাদ মাধ্যমকে বিষয়টি সম্পর্কে বলেন, ‘একটি মা হনুমান কোলে বাচ্চা নিয়ে প্রথমে থানায় হাজির হয়। ওই বাচ্চাটিকে মারপিট করে আহত করা হয়েছে। তারপর পরই প্রায় ২০ হতে ২৫টি হনুমান দলবদ্ধভাবে থানার প্রধান ফটকের সামনে এবং ডিউটি অফিসারের কক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে। কিছু শুকনো খাবার দিলে ঘণ্টাখানেক অবস্থানের পর হনুমানের দল আবার চলে যায়’। 

হামলাকারীদের বিষয়ে তদন্ত করে দেখবেন বলেও হনুমানদের আশ্বস্ত করেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। এর কিছুক্ষণ পরেই তারা থানা এলাকা ত্যাগ করেন। 

কেশবপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা আব্দুল মোনায়েম হোসেন জানিয়েছেন, শহর এবং এর আশেপাশের এলাকাতে ৫ শতাধিক হনুমান রয়েছে। তাদের জন্য প্রতিদিন মাত্র ৩৫ কেজি কলা, ২ কেজি বাদাম এবং ২ কেজি পাউরুটি দেওয়া হয়ে থাকে। যা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারে কম। খাবার না পেয়ে হনুমান মানুষের বসতবাড়ি এবং অফিসেও অনেক সময় ঢুকে পড়ে। তাছাড়া হনুমান হলো অত্যন্ত স্পর্শকাতর প্রাণী। তাদের উপর কেও হামলা করলে তারা দলবদ্ধভাবে এভাবেই প্রতিবাদ জানায়। হয়তো এই ক্ষেত্রেও এমন কিছু ঘটেছে। তাদের উপর নিশ্চয়ই কোনো হামলা হয়েছে যে কারণে তারা থানায় এসে হাজির হয়েছে। ইতিপূর্বে এই রকম একাধিক ঘটনা ঘটেছে বলেও উল্লেখ করেন ওই বন কর্মকর্তা।

Saturday, September 14, 2019

সিলেটের দর্শনীয় স্থান


চাদঁনী ঘাটের সিড়িঁ/ আলী আমজাদের ঘড়ি/ বন্ধু বাবুর দাড়ি/ আর জিতু মিয়ার বাড়ি সিলেটের পরিচিতিতে বহুল প্রচলিত এমন লোকগাঁথা। সিলেট নগরীর শেখঘাটে কাজীর বাজারের দক্ষিণ সড়কের ধারে ১ দশমিক ৩৬৫ একর ভুমি জুড়ে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী জিতু মিয়ার বাড়ি। চুন সুরকি দিয়ে নির্মিত মুসলিম স্থাপত্য কলার অনন্য নিদর্শন এ দালানটি নির্মাণ খান বাহাদুর আবু নছর মোহাম্মদ এহিয়া ওরফে জিতু মিয়া। 

১৯৯১ সালে এ বাড়ির সামনের দালানটি নির্মাণ করা হয়। বর্তমান কাজিরবাজার গরুর হাট ছিল কাজিদের মূল বাড়ি। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে বাড়িটি লন্ডভন্ড হয়ে গেলে বর্তমানে জায়গায় বাড়িটি স্থানান্তরিত হয়। খাঁন বাহাদুর জিতু মিয়ার প্রথম স্ত্রী ছিলেন তার চাচা মাওলানা আব্দুল রহমানের মেয়ে সারা খাতুন। সারা খাতুনের অকাল মৃত্যুতে ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা রসুল বক্সের মেয়েকে তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করেন। এ স্ত্রীও অকালে মৃত্যুবরণ করেন। তাদের ঘরে কোনো সন্তান সন্তনি ছিল না। তবে পরবর্তীতে জিতু মিয়ার ৫টি বিয়ে করেছিলেন বলে জানা যায়।

Wednesday, September 4, 2019

Online Calculators & Tools

Online Calculators & Tools
RapidTables.com contains quick reference information
and tools.
 Online Calculators & Tools

Go now >>>>>


Saturday, August 3, 2019

How To Convert Image To Text Using Google Docs (JPEG to DOCX)

1. Go your gmail account (I mean sign in your google account). >>>>

2. Go right side Google Apps and click Drive

3. Look Google Drive Area

4. Then Drag and drop your chosen type image.

5. Look after uploading image.

6. Click now your selected image mouse right button and go open with to go google Docs. Then wait few times.

7. Finally look your image with under typing.

Friday, July 19, 2019

Arabic Keyboard Online

আপনি কি আরবী লেখা নিয়ে চিন্তিত? আর নয় হতাশা এবার নিচের লিংকে ক্লিক করে আরবী লিখুন অনবরত এলপাবেটিক সিস্টেমে। 

যেমন মোহাম্মদ আলী হোসেন জনী লিখবেন তাহলে আপনাকে যে কাজটি করতে তা হলো---

Muhammod Ali Hosen Joni (موهامماد الي هوسساين جوني ) অর্থাৎ হুবহু ইংরেজি অক্ষগুলো টাইপ করলেই আরবী লেখাগুলো একটা নির্দিষ্ট বক্স এ প্রদর্ন করবে।

তাহলে দেরি না করে এখনই আপনার কাঙ্খিত আরবী অক্ষরগুলো টাইপ করে ফেলুন।

Thursday, July 18, 2019

Pixie color cod searching

Pixie is a utility made especially for webmasters and designers. It is a color picker with few extra goodies.

Run it, simply point to a color and it will tell you the hex, RGB, HTML, CMYK and HSV values of that color. You can then use these values to reproduce the selected color in your favorite programs. Pixie will also show the current coordinates of your mouse pointer.

It is the only tool for you to work with colors.

Download now

Wednesday, May 15, 2019

Tuesday, March 26, 2019

Microsoft Office 2007 Ultimate



আমার কাছে মনে হলো অফিস ২০১৭ একটা মূল্যবান ভারসন যার দ্বারা অনেক সহজে টাইপিং বা ডাটা এন্ট্রির কাজ করা যায় যা পুরাতন প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য দরকার সাথে নতুনদেরও। তাই আপনার প্রয়োজনের পাশে জনসেল২০০০ সবসময় আছে এবং থাকবে।




I thought office was a valuable version by which typing or data entry can be done with the help of older trainees and newcomers. So you always have and always have JonSel2000 next to your needs.