Monday, February 24, 2020

Earn money with mouse click / অর্থ উপার্জন করুন মাউস ক্লিকের মাধ্যমে

হ্যা বন্ধুরা, মাউস ক্লিকের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা সম্ভব!

তবে সেটা কি করে ?


এটা শুধু সম্ভব Presearch Reward and Referral এর মাধ্যমে

সত্য বলতে মাউস ক্লিক করলেই যে টাকা আসবে এটা ডাহা একটা মিথ্যা কথা। তবে মাউস ক্লিক করলে টাকা Earn হয় সেটা ১০০ ভাগ সত্য। তবে সে ক্ষেত্রে লাগবে আপনার প্রচন্ড ধৈর্য্য। আর জানেনই তো ধৈর্যের ফল কত সুমিষ্ট হয়।

আসলে আমরা প্রতি Click বলি সেটা ঠিক নয় মূলত হচ্ছে প্রতিবার আপনি আলাদা আলাদা চাহিদার নাম Search করবেন তখনই আপনাকে 0.25 Pre Reward প্রদান করা হবে। অর্থাৎ .25 x 4 = 1 Pre আর 1PRE = কত Dollar রিচের স্ক্রীনসট এ দেখুন...


তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার প্রতিবার সার্চ এ কত ডলার Earn হচ্ছে। তাহলে দেরী না কারে এখনই Earning Source টিতে Signup করে নিন এবং শুরু করুন আপনার কাঙ্খিত অনলাইন সার্চিং Earn।


Sunday, February 2, 2020

কিডনিতে পাথর কেন জমে, কী করবেন?



শরীরের রক্ত পরিশোধনকারী অঙ্গ হচ্ছে কিডনি। আর সেই কিডনিতে সমস্যা দেখা দিলে দেহের বর্জ্য নিষ্কাশন সুচারুরূপে হবে না। সেক্ষেত্রে দেহের অন্যান্য অঙ্গও অকার্যেকর হয়ে পড়বে। তাই শরীর সুস্থ রাখতে হলে কিডনিও ভালো থাকা প্রয়োজন।

কিডনির মূল সমস্যা হচ্ছে পাথর জমা। কিডনিতে পাথর আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে।

আসুন জেনে নিই কেন কিডনিতে পাথর হয়? আর কিডনির পাথর দূর করতে কী করবেন সে সম্পর্কে।

১. কাঁচা লবণ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কারণ লবণে সোডিয়াম খুব সহজে জমা হতে থাকে কিডনিতে। এছাড়া অতিরিক্ত সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের কারণেও কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে।

২. কিডনির কাজ হচ্ছে শরীরের বর্জ্য ছেঁকে শরীরকে টক্সিনমুক্ত করা। আর এই কাজটি কিডনি করে পানির সহায়তায়। তাই প্রচুর পানি পান করতে হবে। চাহিদামত পানি পান না করার কারণে কিডনি সঠিক ভাবে শরীরের বর্জ্য দূর করতে পারে না। ফলে আর ওই বর্জ্য কিডনিতে জমা হতে থাকে পাথর হিসেবে।

কিডনি সুস্থ রাখতে যা করবেন-

১. কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি এড়াতে চাইলে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেতে হবে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পানি গ্রহণও কিডনিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

২. দীর্ঘক্ষণ প্রসাব চেপে রাখা একেবারেই অনুচিত। বেগ এলেই প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয়াটাই উত্তম।

৩. তবে বারবার প্রসাবের জন্য শৌচাগারে যাওয়াও একটি বড় সমস্যা। এমন অভ্যাস হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত এবং কিডনিতে সংক্রমণ ঘটেছে কিনা তা পরীক্ষা করা উচিত।