Wednesday, March 26, 2025
Monday, March 10, 2025
কম বয়সেই চুলে পাক ধরছে? যা করলে মিলতে পারে সমাধান
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চুলে পাক ধরা অনেকটাই স্বাভাবিক। তবে যেকোনো বয়সেই চুলে পাক ধরে যেতে পারে। হজমের গোলমাল, চুলের অযত্ন, মানসিক চাপ ইত্যাদি কারণে চুলে পাক ধরতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আবার বংশগত কারণেও পাক ধরে চুলে।
চুল পাকলেই তা কালো করার জন্য উঠেপড়ে লাগেন অনেকেই। বাজারচলতি নানা প্রসাধনী থেকে শুরু করে চুলের রং ফেরাতে চেষ্টার কমতি রাখেন না অনেকেই। তবে এই ধরনের প্রসাধনীতে রাসায়নিক পদার্থ থাকে। ফলে চুলের ক্ষতি হয়। ঘরোয়া উপায়ে কিন্তু চুল কালো করা যেতে পারে।
লিকার চা : চায়ের লিকারের মতো প্রাকৃতিক কন্ডিশনার খুব কমই আছে। এক কাপ পানিতে চা ফেলে তা ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে ছেঁকে নিন। এই লিকার চা চুলে ঢেলে কয়েক মিনিট রেখে দিন। তারপর শ্যাম্পু করে নিন। পরপর কয়েক সপ্তাহ এটি মেনে চললে ধীরে ধীরে রং ফিরে আসবে চুলে।
আমলকি : চুলের যত্নে আমলকি কতটা উপকারী, তা আলাদা করে বলার প্রয়োজন পড়ে না। নারকেল তেলে কাঁচা আমলকি ফেলে সেই তেল ফুটিয়ে নিন। এতে আমলকির রস তেলে মিশে যায়। এছাড়া আমলকি থেঁতো করেও দিতে পারেন নারকেল তেলে। তেল ঠাণ্ডা হয়ে এলে চুলে মেখে নিন। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে নিন। কয়েক দিনের ব্যবহারে চুল কালো হবে।
নারকেল তেল-লেবুর রস : দুই টেবিল চামচ নারকেল তেলে দুই চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ চুলের কালো রং ফেরাতে বেশ উপকারী। রাতে ঘুমোনোর আগে মাথার ত্বকে ভালো করে এই তেল মালিশ করে নিন। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে নিন। তিন-চার সপ্তাহ ব্যবহার করলে চুলে কালো রং ফিরতে বাধ্য।
Friday, February 7, 2025
HDD vs SSD (HDD এবং SSD এর মধ্যে পার্থক্য কি কি)
আমাদের রেগুলার কাজের পিসির সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন একটা অংশ হলো এর স্টোরেজ। ভালো একটা স্টোরেজ ছাড়া আমাদের কোন প্রকার কাজ করাই আসলে সম্ভব নাহ। নানা ধরনের ডাটা, ফাইল কিংবা অন্যান্য ডকুমেন্টস স্টোর করে রাখতে হলে আমাদের যে স্টোরেজ প্রয়োজন সেটার চাহিদা যুগ যুগ ধরে পুরন করে আসছে HDD বা হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ।
কিন্তু এখন এসেছে পরিবর্তন, হার্ডডিস্ক ছাড়া ও পিসির স্টোরেজের জন্য এসেছে আরো নানা অপশন। এর মধ্যে অন্যতম একটা হচ্ছে SSD বা সলিড স্টেট ড্রাইভ।
তো, আমাদের আজকের পোস্টের টপিক হচ্ছে HDD এবং SSD এর মধ্যে পার্থক্য কি কি এবং কোনটি কি কাজ করে, সেটা ভালো ভাবে পর্যালোচনা করা। আশা করছি এই পোস্ট পড়ার পরে এই দুই ধরনের স্টোরেজ নিয়ে আপনার সব ধরনের জল্পনা কল্পনা আর আগ্রহের উত্তর পেয়ে যাবেন।
HDD এবং SSD কি?
HDD হচ্ছে Hard Disk Drive যা আমাদের ট্র্যাডিশনাল স্টোরেজ হিসেবে পিসিতে শুরু থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটা মুলত একটা মেকানিকাল ড্রাইভ যেখানে একটা স্পিনিং ডিস্কের মধ্যে সমস্ত ডাটা বা ফাইল স্টোরড থাকে। এর মধ্যে থাকে একটা মেকানিকাল আর্ম, যা আপনার ডাটাকে রীড এবং রাইট করে।
হার্ডডিস্কের যাত্রা শুরু হয়েছিলো ১৯৫৬ সালে আই বি এম এর হাত ধরে। প্রায় ৬৬ বছর ধরে এখন ও এই ড্রাইভ মানুষকে সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে। যদি ও সময়ের সাথে সাথে অনেক পরিবর্তন এসেছে এর টেকনোলজিতে।
অন্যদিকে SSD হচ্ছে Solid State Drive যা ১৯৯১ সালে সামনে আসে সানডিস্কের হাত ধরে। আমরা আমাদের ফোনে সবাইই মেমোরি কার্ড ইউজ করে থাকি। একটা সলিড স্টেড ড্রাইভ বা এই মেমোরি কার্ডের মধ্যে যথেষ্ট মিল রয়েছে।
এর মধ্যে হার্ডডিস্কের মত কোন স্পিনিং ডিস্ক থাকে না, থাকে শুধু মাত্র একটা মেমোরি চিপ এবং ওখানেই স্টোরড থাকে সমস্ত ডাটা। এটা হার্ড ডিস্কের চেয়ে অনেক এডভান্সড একটা টেকনোলজি এই ডাটা স্টোরেজের দুনিয়ায়।
এর মধ্যে এমন কিছু সার্কিট ইন্টিগ্রেড করা থাকে এবং ফ্লাশ মেমোরি থাকে, এবং এটা মুলত সেকেন্ডারি স্টোরেজ হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এখন দিন দিননানা সুবিধার কারনে এটার ব্যবহার বেড়েই চলেছে, বিশেষ করে গেমার এবং ভিডিও এডিটরদের মধ্যে।
নিচে আমরা কিছু ফ্যাক্টর নিয়ে এই দুই প্রকারের ড্রাইভের মধ্যকার পার্থক্য আপনাদের বুঝানোর চেষ্টা করবো।
HDD হচ্ছে Hard Disk Drive যা আমাদের ট্র্যাডিশনাল স্টোরেজ হিসেবে পিসিতে শুরু থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটা মুলত একটা মেকানিকাল ড্রাইভ যেখানে একটা স্পিনিং ডিস্কের মধ্যে সমস্ত ডাটা বা ফাইল স্টোরড থাকে। এর মধ্যে থাকে একটা মেকানিকাল আর্ম, যা আপনার ডাটাকে রীড এবং রাইট করে।
হার্ডডিস্কের যাত্রা শুরু হয়েছিলো ১৯৫৬ সালে আই বি এম এর হাত ধরে। প্রায় ৬৬ বছর ধরে এখন ও এই ড্রাইভ মানুষকে সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে। যদি ও সময়ের সাথে সাথে অনেক পরিবর্তন এসেছে এর টেকনোলজিতে।
অন্যদিকে SSD হচ্ছে Solid State Drive যা ১৯৯১ সালে সামনে আসে সানডিস্কের হাত ধরে। আমরা আমাদের ফোনে সবাইই মেমোরি কার্ড ইউজ করে থাকি। একটা সলিড স্টেড ড্রাইভ বা এই মেমোরি কার্ডের মধ্যে যথেষ্ট মিল রয়েছে।
এর মধ্যে হার্ডডিস্কের মত কোন স্পিনিং ডিস্ক থাকে না, থাকে শুধু মাত্র একটা মেমোরি চিপ এবং ওখানেই স্টোরড থাকে সমস্ত ডাটা। এটা হার্ড ডিস্কের চেয়ে অনেক এডভান্সড একটা টেকনোলজি এই ডাটা স্টোরেজের দুনিয়ায়।
এর মধ্যে এমন কিছু সার্কিট ইন্টিগ্রেড করা থাকে এবং ফ্লাশ মেমোরি থাকে, এবং এটা মুলত সেকেন্ডারি স্টোরেজ হিসেবেই ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এখন দিন দিননানা সুবিধার কারনে এটার ব্যবহার বেড়েই চলেছে, বিশেষ করে গেমার এবং ভিডিও এডিটরদের মধ্যে।
নিচে আমরা কিছু ফ্যাক্টর নিয়ে এই দুই প্রকারের ড্রাইভের মধ্যকার পার্থক্য আপনাদের বুঝানোর চেষ্টা করবো।
স্পীডঃ hdd vs ssd
স্পীডের কথা বলতে গেলে আগে দেখে নিই এই দুইটা ড্রাইভ কে কত দ্রুত ডাটা রীড এন্ড রাইট করতে পারেঃ
• হার্ডডিস্কঃ ৮০-১৫০ মেগাবাইট/সেকেন্ড
• এসএসডিঃ ২০০-৫০০ মেগাবাইট/সেকেন্ড
ক্ষেত্র বিশেষে দেখা গিয়ে থাকে ল্যাপটপের হার্ডডিস্ক গুলো এর চেয়ে আরো স্লো ও হয়ে থাকে, কারন ওখানে অনেক প্রসেসেই হার্ডডিস্কের উপর অতিরিক্ত প্রেশার পরে।
আবার এসএসডিতে ও স্পীডে কম বেশী হতে পারে, কিন্তু এর ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এবং ডাটা প্রসেসিং এইচডিডি থেকে অনেক ফাস্ট।
এর ফলে, যারা ভারি কাজ করেন, তাদের জন্য SSD একদম আদর্শ একটা স্টোরেজ। আমরা আমাদের কিছু টেস্টে দেখেছি, একটা পিসির উইন্ডোজ যদি SSD কার্ডে বুট করা হয়, তখন ওই পিসির অন অফ হওয়ার যে স্পীড সেটা বহুগুনে বেড়ে যায়। একই সাথে অন্যান্য প্রোগ্রাম ও খুবই দ্রুত কাজ করে।
এজন্য প্রফেশনাল মানের ভিডিও এডিটিং, গেমিং এক্সপেরিয়েন্সের জন্য অবশ্যই HDD এর বদলে বড় আকারের SSD ব্যবহার করা বাঞ্চনীয়।
দামঃ HDD vs SSD
দামের তুলনা করলে Price Per GB তে SSD, HDD থেকে অনেক বেশী এক্সপেন্সিভ। বিশেষ করে আপনি যখন একটা বড় স্টোরেজ নিতে চাইবেন ১টিবি বা এর বেশী, তখন আপনি SSD নিতে চাইলে আপনাকে অনেক বড় পরিমান বাজেট রাখতে হবে শুধু স্টোরেজের জন্য। আবার অন্য দিকে HDD এর দাম খুবই কম আর সেটা সহজলভ্য।
এক্ষেত্রে আমাদের সাজেশন হচ্ছেঃ একটা ২০০-৫০০ জিবির এসএসডি কার্ড এবং এর সাথে ইচ্ছে মত একটা HDD ব্যবহার করতে পারেন। আপনার উইন্ডোজ সহ যাবতীয় প্রোগ্রাম SSD তে ইনস্টল করতে পারবেন এবং HDD কে ইউজ করতে পারবেন ফাইল স্টোরেজ হিসেবে।
এতে করে আপনি স্টোরেজ ও পাবেন আবার স্পীড ও পাবেন।
কিন্তু শুধু SSD নিলে আপনার বাজেটে সমস্যা হবে আর শুধু HDD নিলে স্পীডে সমস্যা হবে। সে জন্য দুইটার কম্বিনেশন নেওয়াটাই বেটার হবে।
আবার কেউ যদি স্পীডকে স্যাক্রিফাইস করতে চান, তাহলে নিজে পারেন শুধু HDD কিংবা যদি বাজেট অনেক হাই থাকে তাহলে নিতে পারেন শুধু SSD
এটা যার যার নিজস্ব প্রিফারেন্স এবং প্রয়োজনের উপর নির্ভর করতেছে।
দামের তুলনা করলে Price Per GB তে SSD, HDD থেকে অনেক বেশী এক্সপেন্সিভ। বিশেষ করে আপনি যখন একটা বড় স্টোরেজ নিতে চাইবেন ১টিবি বা এর বেশী, তখন আপনি SSD নিতে চাইলে আপনাকে অনেক বড় পরিমান বাজেট রাখতে হবে শুধু স্টোরেজের জন্য। আবার অন্য দিকে HDD এর দাম খুবই কম আর সেটা সহজলভ্য।
এক্ষেত্রে আমাদের সাজেশন হচ্ছেঃ একটা ২০০-৫০০ জিবির এসএসডি কার্ড এবং এর সাথে ইচ্ছে মত একটা HDD ব্যবহার করতে পারেন। আপনার উইন্ডোজ সহ যাবতীয় প্রোগ্রাম SSD তে ইনস্টল করতে পারবেন এবং HDD কে ইউজ করতে পারবেন ফাইল স্টোরেজ হিসেবে।
এতে করে আপনি স্টোরেজ ও পাবেন আবার স্পীড ও পাবেন।
কিন্তু শুধু SSD নিলে আপনার বাজেটে সমস্যা হবে আর শুধু HDD নিলে স্পীডে সমস্যা হবে। সে জন্য দুইটার কম্বিনেশন নেওয়াটাই বেটার হবে।
আবার কেউ যদি স্পীডকে স্যাক্রিফাইস করতে চান, তাহলে নিজে পারেন শুধু HDD কিংবা যদি বাজেট অনেক হাই থাকে তাহলে নিতে পারেন শুধু SSD
এটা যার যার নিজস্ব প্রিফারেন্স এবং প্রয়োজনের উপর নির্ভর করতেছে।
স্টোরেজ ক্যাপাসিটিঃ HDD vs SSD
SSD’র চেয়ে HDD’র স্টোরেজ ক্যাপাসিটি অনেক বেশী। আপনি অনেক অল্প খরচে হার্ড ডিস্কে অনেক বেশী ডাটা স্টোর করতে পারেন। ওই পরিমান ডাটা SSD তে স্টোর করতে গেলে আপনাকে অনেক বড় একটা বাজেট হিসেবে রাখতে হবে।
SSD’র অনেক হাই ডাটা ক্যাপাসিটি ওয়ালা ড্রাইভ থাকলে ও সেসব সাধারণ পিসি বিল্ডারদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।
SSD’র চেয়ে HDD’র স্টোরেজ ক্যাপাসিটি অনেক বেশী। আপনি অনেক অল্প খরচে হার্ড ডিস্কে অনেক বেশী ডাটা স্টোর করতে পারেন। ওই পরিমান ডাটা SSD তে স্টোর করতে গেলে আপনাকে অনেক বড় একটা বাজেট হিসেবে রাখতে হবে।
SSD’র অনেক হাই ডাটা ক্যাপাসিটি ওয়ালা ড্রাইভ থাকলে ও সেসব সাধারণ পিসি বিল্ডারদের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।
পাওয়ার ইফিশিয়েন্সিঃ HDD vs SSD
HDD’র চেয়ে SSD তে অনেক কম পাওয়ার লাগে। কারন SSD তে কোন স্পিনিং ডিস্ক থাকে না। HDD তে অনেক বেশী কমপ্লেক্স টেকনোলজির কারনে সেটা পাওয়ার ইফিশিয়েন্ট নাহ।
অপর দিকে, SSD শুধু মাত্র একটা ফ্লাশ মেমোরি, সেজন্য এটা খুবই পাওয়ার ইফিশিয়েন্ট।
বাজে পাওয়ার সাপ্লাইয়ের কারনে SSD’র চেয়ে দ্রুত HDD নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা থাকে। তবে এখন আপনার হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করলে বা কোন ও ভাবে ফাইল মিসিং হলে আমাদের সার্ভিস ইউজ করে হার্ডডিস্কের ডাটা রিকভার করে নিতে পারবেন।
তো পাওয়ার ইফিশিয়েন্সি তে উইনার হচ্ছেঃ এসএসডি কার্ড
এগুলোই হচ্ছে মুলত HDD এবং SSD এর মধ্যেকার পার্থক্য। দুইটারই ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে। তবে এডভান্স টেক এর বিবেচনায় SSD ই এখনের জন্য সবচেয়ে রিলায়েবল এবং ফাস্ট ডাটা স্টোরেজ। কিন্তু আপনি আপনার প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করে, দুটোর মধ্যে যেকোন একটা সিলেক্ট করে নিতে পারেন।
HDD’র চেয়ে SSD তে অনেক কম পাওয়ার লাগে। কারন SSD তে কোন স্পিনিং ডিস্ক থাকে না। HDD তে অনেক বেশী কমপ্লেক্স টেকনোলজির কারনে সেটা পাওয়ার ইফিশিয়েন্ট নাহ।
অপর দিকে, SSD শুধু মাত্র একটা ফ্লাশ মেমোরি, সেজন্য এটা খুবই পাওয়ার ইফিশিয়েন্ট।
বাজে পাওয়ার সাপ্লাইয়ের কারনে SSD’র চেয়ে দ্রুত HDD নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা থাকে। তবে এখন আপনার হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করলে বা কোন ও ভাবে ফাইল মিসিং হলে আমাদের সার্ভিস ইউজ করে হার্ডডিস্কের ডাটা রিকভার করে নিতে পারবেন।
তো পাওয়ার ইফিশিয়েন্সি তে উইনার হচ্ছেঃ এসএসডি কার্ড
এগুলোই হচ্ছে মুলত HDD এবং SSD এর মধ্যেকার পার্থক্য। দুইটারই ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে। তবে এডভান্স টেক এর বিবেচনায় SSD ই এখনের জন্য সবচেয়ে রিলায়েবল এবং ফাস্ট ডাটা স্টোরেজ। কিন্তু আপনি আপনার প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করে, দুটোর মধ্যে যেকোন একটা সিলেক্ট করে নিতে পারেন।
Friday, January 31, 2025
সার্ভেও কমিউনিটিতে যোগ দিন এবং ঘরে বাড়তি ইনকাম করুন (JOIN THE Surveoo COMMUNITY and earn extra income at home.)
তাহলে এই পোস্ট টি আপনার জন্য.....
Do you want to earn extra income from home?
Then this post is for you.....
সার্ভেও কমিউনিটিতে যোগ দিন এবং ঘরে বাড়তি ইনকাম করুন
(JOIN THE Surveoo COMMUNITY and earn extra income at home.)
জয়েন এর জন্য নীচে ক্লিক করুন >>>>
Subscribe to:
Posts (Atom)